যুবলীগ ওমর ফারুক ভার্সেস পরশ….
![](https://71news.com/wp-content/uploads/2024/03/431167928_7169375193177791_5218010842426524256_n.jpg)
সুলতান মির্জা:
প্রথম কথা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু পরিবারের বাহির থেকে নেতৃত্ত্ব না আনলে যুবলীগ এখন যা আছে আগামী দিনে এটাও থাকবে না। যুবলীগ কে করে, যুবলীগ কেন করে, যুবলীগের দর্শন কি, ইত্যাদি বিষয় গুলো এখন আর আলোচনাযোগ্য নয়। কারন এটা তখনই আপনি আলোচনা করতে পারবেন, যখন নেতৃত্ত্ব বের হবে কর্মীর যোগ্যতায়। যুবলীগের চেয়ারম্যান পরশ সাহেব ভালো মানুষ বা মন্দ মানুষ এই সার্টিফিকেট দেওয়া অনেকের সাধ্যের বাহিরে, এই জন্য যে কথিত আছে ওমর ফারুক জামানায় যুবলীগের নেতৃত্ত্ব নির্নয়ে নিজের বাসায় টাকা গননার মেশিন বসিয়েছিলো ওমর ফারুক সাহেব, বঙ্গবন্ধু পরিবারের আত্মীয় স্বজন ছিলেন উনি। জামাই হওয়া থেকেই ছিলো যিনি অঢেল ক্ষমতার মালিক। অত:পর যুবলীগ শুদ্ধ করতে আওয়ামীলীগ সভানেত্রী নিলেন দারুন উদ্দ্যেগ, দ্বায়িত্ত্ব দিলেন যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতার সন্তান এবং সভানেত্রীর ভাতিজা ভদ্রলোক পরশ সাহেবের হাতে। পরশ সাহেব এলেন অনেকটা হ্যামেলিওনের বাশিওয়ালা হয়ে, সকল ঝঞ্জাট দূর করার গল্প শুনালেন, দেশব্যাপী লক্ষ কোন যুব নেতারা আশায় বুক বাধলেন যোগ্যতায় যুবলীগ করা যাবে, কেন্দ্রীয় কমিটি আর হাজার খানেক সদস্যের হবে না। যুবনেতাদের স্বপ্নে রাক্ষসী হয়ে এলেন যুথী ভাবী, অন্যদিকে কারো কাছে ইচ্ছাধারী পরী যুথি ভাবী। দেশের কোন এক মহানগরের সভাপতি/সম্পাদক হতে চাওয়া এক সহযোদ্ধা মাস দুয়েক আগে বলতেছিলো পরশ ভাই বা নিখিল ভাই কি চায় বা না চায় তাতে যুবলীগের নেতা হওয়া অসম্ভব, যুথি ভাবী চাইলেই নেতা হওয়া সম্ভব।
তো সেই যুথী ভাবী, প্রিয় যুথি ভাবী, বারের নির্বাচনে যা খেল দেখালো তা আওয়ামীলীগ কে কোন ভাবেই সমৃদ্ধ করেনি, করেছে কলংকিত, বিএনপি জামাতিরা কি বললো আর না না বললো তার …….. মারেন, একজন আওয়ামী সমর্থক হিসেবে এই ধরনের বউ গুলার ক্ষমতার দাপট প্রচার ও প্রকাশ করাটাকে বরাবর কলংকিত ঘঠনাই আমি মনে করি। যুথি ভাবী কেমনে থামবে তা ঠিক জানি না, তবে যুথি ভাবীদের থামানো উচিত সমৃদ্ধ দলের স্বার্থে৷